কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে৫৩ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ৯জনপ্রার্থীর মধ্যে একজন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ৭জন প্রার্থীর মধ্যে সাতজনই। জাতীয় পার্টির ৩ জন।। প্রার্থীর মধ্যে তিনজন। জাসদ একজন প্রার্থীর মধ্যে একজনের জামানত হারিয়েছেন।
৯ টি ইউনিয়নে প্রার্থীর মধ্যে আমানত হারিয়েছেন যারা, জাঙ্গালিয়া ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান একেএম ফজলুল হক বাচ্চু ১০১৭ ভোট। ফরহাদ আহাম্মেদ স্বতন্ত্র ৩০৩ ভোট। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মোঃ রফিকুল ইসলাম ৪০৩ ভোট। জাতীয় পার্টির হাজী আব্দুল আওয়াল ভূঁইয়া 68 বুট। চরফরাদী ইউনিয়নের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাংলাদেশ মোঃ মজিবুর রহমান ৫৯৪ ভোট স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ রফিকুল ইসলাম মানিক ৪১৫ভোট। এগারসিন্দুর ইউনিয়ন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মোহাম্মদ রায়হান মিয়া ৩১৪ ভোট। বুরুদিয়া ইউনিয়ন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জয়নাল আবেদীন ৩১১ভোট । জাতীয় পার্টির মতিউর রহ্মন ৬১ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ রজব আলী ৪০ ফুট।
পাটুয়াভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ শাহাবুদ্দিন ৭৬৫ ভূত। স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দিন বাচ্চু ১৮৬৮ ভূত। আব্দুল মান্নান মনাক ১৮১৯ ভোট। মাসুম মিয়া ১২৮ ভোট। নারান্দী ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী রুহুল আমিন ৬২৯ভোট। এনামুল হক সাজু ৩৪ ভোট। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভূঁইয়া ১৭২ভোট। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ মোঃ আজিজুর রহমান ১০০ভোট। হোসেন্দী ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ মজিবুর রহমান আকন্দ ৬৩২। মুহিব্বুল্লাহ আল মাহদী ১০৭ ভোট। চন্ডিপাশা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ জিল্লুর রহমান ২২৯ ভোট। নাজমুল হুদা ৫৪ভোট। ইসলামী ভোট আন্দোলন বাংলাদেশ মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম ২৩৪ ভোট। সুখিয়া ইউনিয়নের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মোঃ রফিকুল ইসলাম ২৮২ ভোট। জাতীয় পার্টির বাবা নুরুল ইসলাম ১৪৬ ভোট।
Leave a Reply